নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার গত ২১ আগষ্ট বুধবার দুপুরে আদালতের মেইন গেইটে এডভোকেট আহছান উদ্দিন এর উপর এ হামলা হয়। আহছান এর অভিযোগ চাঁদার তার উপর এ হামলা হয়, এ ঘটনায় হাতিয়া কোর্টে একটা মামলা দায়ের করা হয়।
সন্ত্রাসী হামলায় আহত সুজন উদ্দিন (জখমী) এডভোকেট আহছান উদ্দিন এর আইনজীবী সহকারী
নুরুল ইসলাম হকসাব (৪০), শামিম উদ্দিন মান্নাফ (২৫), শাহনেওয়াজ (২৩)। এই তিন জনকে মূল রেখে অজ্ঞাতনামা ৮/১০ কে আসামি করে মামলা দায়ের হয়।
জানা যায় পেশাদার সন্ত্রাসী, অস্ত্রধারী, চাঁদাবাজ, নব্য ক্যাডার, কথাকথিত সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্য নুরুল ইসলাম হকসাব এর বিরুদ্ধে ২০০৬ সনে একাধিক সন্ত্রাসী চাঁদাবাজি খুন-খারাপির মামলা ছিল, ওই সময় প্রকাশ্যে আদালত আঙ্গিনায় আইনজীবী সহকারী মাইনুদ্দীনকে নির্মমভাবে হামলা করে।
এবং তৎকালীন সময়ে ওই সন্ত্রাসীদের অত্যাচার চাঁদাবাজি খুন সহ অপরাধ থেকে হাতিয়ার মানুষ নিষ্কৃতি পাই নাই সে প্রকাশ্য দিবালোকে চাঁদাবাজি খুনিরা কয়েক দিন পর পর এ কাজ গুলো করতেই থাকে। কিছুদিন আগে থেকে সন্ত্রাসী নুরুল ইসলাম হকসাব আবার তার সন্ত্রাসী নিয়ে এডভোকেট আহছান উদ্দিন এর উপর হামলা করে
জানা যায় আহছান উদ্দিন একজন আইনজীবী। হাতিয়া দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালতে আইন পেশায় নিয়োজিত আছে। সুজন উদ্দিন আইনজিবীর সহকারী হিসেবে এক সাথে উপস্থিত ছিলো । আসামিগণ সন্ত্রাসী কায়দায় মানুষের জান মাল ধ্বংস করার অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকে সন্ত্রাসী ভাড়াটিয়া অজ্ঞাতনামা লোকজন নিয়ে প্রকাশ্যে উপজেলা পরিষদ আদালত ভবন সহ বিভিন্ন জায়গায় মহড়া দিতে থাকে। সময় সুযোগের সন্ধান খোঁজে।
আহছান উদ্দিন ২১ আগস্ট বুধবার হাতিয়া দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালতে কর্তব্য কাজে নিয়োজিত থাকে । আদালতের কর্তব্য কাজ শেষে , আদালতের মুলতবি ঘোষণা করলে দুপুর সময় সে বিজ্ঞ আদালতের এজলাস কক্ষ ত্যাগ করে আদালতের মূল ফটকের সামনে দাড়ালে আগে থেকেই সশস্ত্র অবস্থায় উৎপেতে থাকা ওই সন্ত্রাসীরা নুরুল ইসলাম হকসাব হুকুমে অতর্কিতভাবে হামলা করে
এই বিষয়ে আহছান উদ্দিন বলেন- এরা চিহ্নিত চাঁদাবাজ, আমার থেকে চাঁদা দাবী করছে না দিলে তারা আমার উপর হামলা করে।
এই বিষয়ে হাতিয়া থানার পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, এডভোকেট আহছান উদ্দিন বাদী হয়ে ২২ আগস্ট মামলা দায়ের করেন, তবে তদন্ত চলমান।